Live TV

Friday, January 25, 2013

HOW TO CREAT MILLIO MILLION FOLDER???????????


এই প্রোগ্রামটি যেমন মজার তেমন ঝামেলাকর। এই প্রোগ্রামটি Open করা মাত্রই মিনিটের মধ্যে হাজার হাজার Folder তৈরি হয়ে যাবে। আপনি যদি প্রোগ্রামটি বন্ধ না করেন তবে Folder এর সংখ্যা হাজার থেকে লক্ষ এমনকি কোঁটি পর্যন্ত চলে যেতে পারে। আমি Experiment স্বরূপ ৭৭,৪৭৮ টি Folder বানিয়ে প্রোগ্রাম বন্ধ করেছি।


১। Open Notepad

২। নীচের Code টি Type করুন।

@echo off

:top

md %random%

goto top

৩। এরপর Folder.bat নামে Save করুন।

দয়া করে এর মাধ্যমে কারো ক্ষতি করবেন না

Friday, January 18, 2013

বায়োস সেটিং বা পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার ৫ টি উপায়


বায়োস পাসওয়ার্ড দেওয়া হয় সাধারনত কিছু অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য। অনেকেই এটা ইউজ করেন বায়োস সেটিং রোধে বা বুটিং রোধে। কিন্তু মাঝে মাঝে এই অতিরিক্ত নিরাপত্তাই বিরক্তির কারন হতে পারে যদি আপনি পাশওয়ার্ড ভুলে যান বা কেউ উদ্দেশ্য প্রনীতভাবে এটা পরিবর্তন করে ফেলে। কিন্তু ত্যাতে ভয় পাবার কোন কারন নেই।
যে সকল উপায়ে বায়সের পাশওয়ার্ড রেসেট/রিমোভ বা বাইপাশ করা যায় তা হলঃ

* CMOS খুলে
* মাদারবোর্ড এর jumper ব্যবহার করে
* MS DOS কমান্ড ব্যবহার করে
* সফটওয়ার ব্যবহার করে
* ব্যকডোর BIOS পাশওয়ার্ড ব্যবহার করে
বিঃদ্রঃ এই পোষ্টটটি অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদের জন্য। এটা সাধারন ব্যবহারকারী/হ্যাকারদের জন্য প্রযোজ্য নহে। অনুগ্রহ করে এটা প্রয়োগ করবেননা যদি আপনি হার্ডওয়ার এর কাজের সাথে পরিচিত না হন। কোন ধরনের সমস্যা বা ক্ষয়ক্ষতির জন্য লেখক দায়ী নন। তাই এটা অনুসরন করুন নিজ দায়িত্বে।


1. CMOS ব্যটারিঃ
প্রথমে পিসির পাওয়ার আন-প্লাগ বা বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন
তারপর স্বযত্নে সিপিইউ এর কেসিং খুলুন
ভিতরে খুব ভাল ভাবে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন যে ভিতরে মাদার বোর্ডের মধ্যে একটা পাতলা সিলভার কালারের CmoS ব্যাটারি আছে।
সেখান থেকে সিমস ব্যাটারিটি খুলে আনুন, এবং ১৫-২৫ মিনিট এটাকে অন্যত্র রেখে দিন।
এরপর আবার একই ভাবে সিমস ব্যাটারিটি আগের যায়গায় সেট করে দিন।
আশা করি আপনার বায়োসের পাশওয়ার্ড রিসেট হয়ে গেছে। যদি না হয় সেক্ষেত্রে এটাকে ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত রাখাওতে হয় কোম্পানি কেইস ভেদে।

. মাদারবোর্ডের Jumper ব্যবহার করেঃ
কম বেশি সব মাদারবোর্ড এরই জাম্পার আছে যা সিমসের সব সেটিংস ক্লিয়ার করতে পারে বায়োস পাশওয়ার্ড সহ। মাদারবোর্ডের ব্র্যান্ডের উপর নির্ভর করে এই জাম্পারের অবস্থান নির্ভর করে। মাদারবোর্ডের ম্যানুয়াল পড়ে আপনি এটা জানতে পারেন বা নেটে সার্চ দিয়ে। আর ম্যানুয়াল না থাকলে আপনি ফিজিকালি দেখেতে পারেন সিমোস ব্যাটারির আশে পাশে। অধিকাংশ ম্যানুফেকচারার এরই CLR, CLEAR, CLEAR CMOS, ইত্যাদি দ্বারা লেভেল করে থাকে। জাম্পার খুজে পেলে সাবধানে এবং ভাল ভাবে খেয়াল করে দেখুন জাম্পারটি পিন বিশিষ্ট একটা সেটের মাঝের পিনের সাথে অন্য ডানের বা বামের পিনের সাথে কানেক্ট করা।
আপনাকে যা করতে হবে জাম্পারটি খুলে নিয়ে ঠিক মাঝের পিনের সাথে বিপরীত পিন কানেক্ট করিয়ে দিন।যেমন টি পিন হয়, এবং প্রথমে যদি কানেক্টেড থাকে পরে খুলে আপনাকে কানেক্ট করিয়ে দিতে হবে। এখন কিচুক্ষন(মিনিট খানেক) অপেক্ষা করুন। তারপর আবার আগের মত লাগিয়ে দিন। তবে অবশ্যই খেয়াল করবেন যেপিসি খোলার পুর্বে এবং জাম্পার পরিবর্তনের সময় যেন পিসির পাওয়ায় সাপ্লাই ইউনিট বন্ধ থাকে।



3 MS DOS কমান্ড ব্যবাহার করেঃ
এই পদ্ধতি কাজ করবে তখনই যখন আপনার সিষ্টেম চালু থাকবে, কারন এটা কাজ করতে হয় MS DOS এ। কমান্ড প্রম্পট ওপেন করুন ষ্টার্ট করুন START>>RUN>>cmd>>Enter তারপর একে একে নিচের কমান্ড গুলো দিন।

debug
o 70 2E
o 71 FF
quit
লক্ষ্য করুনঃ এখানে প্রথম লেটারটি ইংরেজি o কেউ ভুলেও এটাকে অংক 0 মানে শূন্য মনে করবেন না। উপরের কমান্ড গুলো দেবার পরে আপনার সিষ্টেম রিষ্টার্ট দিন। কাওরন এই কমান্ডগুলো আপনার সিমোস সেটিং রেসেট করে দিবে সাথে সাথে পাশওয়ার্ড ও। আপনি যদি জানতে চান কিভাবে এটা কাজ করছে তাহলে শুনুন।
এই পদ্ধতিতে আমরা MS DOS এর ডিবাগ টুলস ইউজ করি। o ক্যরেক্টারটি কমান্ডগুলোর প্রথমে বসে IO পোর্টের আউটপুট ভেলু বুঝায়। ৭০ ৭১ বুঝায় পোর্ট নাম্বার যা সিমোস মেমরিতে প্রবেশে ব্যবহৃত হয়। FF দ্বারা আমরা সিমোসকে বলি যে অখানে ইনভেলিড চেকসাম আছে, আর এই কমান্ডের সাথে এটাকে রেসেত করে যা বায়স পাশওয়ার্ডকেও রেসেট করে।

4. সফটওয়ার ব্যবহার করেঃ
অনেক সফটওয়ার আছে যেগুলো সিমোসের সেটিংস বা পাশওয়ার্ড অথবা দুইটাই করতে পারে মুহুর্তের মধ্যেই। কিন্তু যে উপরে উল্লেখ করেছি, এটা করতে হলে আপনাকে পিসির এডমিন একাউন্টে ঢুকে থাকতে হবে যেখান থেকে এটা উইন্ডোজের ডসে কাজ করবে।
CmosPwd [http://www.facebook.com/topic.php?uid=84918604377&topic=16150]



5 ব্যাকডোর বায়োস পাশওয়ার্ড দিয়েঃ
অনেক মাদারবোর্ড প্রস্তুতকারী কোম্পানি একটা পাশওয়ার্ড দিয়ে রাখে যা মাষ্টার পাশওয়ার্ড হিসেবে পরিচিত। এই মাষ্টার পাশওয়ার্ড শুধু মাত্র টেষ্ট ট্রাবলশুট করার জন্য তৈরী করা হয়। চলুন নিচে থেকে জেনে নিই বেশ কিছু কোম্পানির পাশওয়ার্ড।
AMI এর বায়োস পাশওয়ার্ডঃ

A.M.I.
AAAMMMIII
AMI?SW
AMI_SW
AMI
BIOS
CONDO
HEWITT RAND
LKWPETER
MI
Oder
PASSWORD
AWARD এর বায়োস পাশওয়ার্ড

01322222
589589
589721
595595
598598
ALFAROME
ALLy
aLLy
aLLY
ALLY
aPAf
_award
award
AWARD_SW
AWARD?SW
AWARD SW
AWARD PW
AWKWARD
awkward
BIOSTAR
CONCAT
CONDO
Condo
d8on
djonet
HLT
J64
J256
J262
j332
j322
KDD
Lkwpeter
LKWPETER
PINT
pint
SER
SKY_FOX
SYXZ
syxz
shift + syxz
TTPTHA
ZAAADA
ZBAAACA
ZJAAADC
PHOENIX এর বায়োস পাশওয়ার্ডঃ

BIOS
CMOS
phoenix
PHOENIX
Misc এর কমন পাশওয়ার্ডঃ

ALFAROME
BIOSTAR
biostar
biosstar
CMOS
cmos
LKWPETER
lkwpeter
setup
SETUP
Syxz
Wodj
অন্যান্য ম্যানুফেকচারারের BIOS পাশওয়ার্ডঃ

Biostar – Biostar
Compaq – Compaq
Dell – Dell
Enox – xo11nE
Epox – central
Freetech – Posterie
IWill – iwill
Jetway – spooml
Packard Bell – bell9
QDI – QDI
Siemens – SKY_FOX
TMC – BIGO
Toshiba – Toshiba
VOBIS & IBM – merlin



 



International Scores

International Scores: Get the latest scores of all the international cricket matches from Cricinfo. Add the Cricinfo International Scores widget now! Well come to blog

Saturday, January 12, 2013

এক ক্লিকেই মুছে ফেলুন টেম্পরারি, রিসেন্ট এবং প্রিফেচ ফাইল……


আজ আপনাদের জন্য একটি পোস্ট দিলাম কেমন হয়েছে জানাবেন...

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা প্রায় একটা সমস্যায় পড়ি তা হলো টেম্পরারি, রিসেন্ট এবং প্রিফেচ ফাইল
গুলো বেশী হয়ে গেলে পিসির পারফরমেন্স কমে যায়...... তাই আপনাদের জন্য একটা কোডিং দিলাম এই কোডিং টাকে del_temp_xp.bat (এইটা শুধুমাত্র xp user দের জন্য) নাম দিয়ে সেভ করুন (.bat extension হিসেবে অবশ্যয় দিতে হবে)


cd\
COLOR F0
ECHO DELETE ALL TEMP FILES
C:
CD %TEMP%
RMDIR /S /Q %TEMP%
CD C:\WINDOWS\TEMP
RMDIR /S /Q C:\WINDOWS\TEMP
CD C:\WINDOWS\Prefetch
RMDIR /S /Q C:\WINDOWS\Prefetch
CD %TEMP%
CD..
CD..
CD Recent
Del /s /q *.*

এখন এই .bat ফাইল টিতে ক্লিক করে দেখুন আপনার পিসির সব টেম্পরারি, রিসেন্ট এবং প্রিফেচ ফাইল মুছে গেছে...

Sunday, January 6, 2013

আপনি কি ডুয়েল সিম মোবাইল ফোন ব্যাবহারকারী? তাহলে না দেখলেই মিস করবেন!!!


আপনি যদি ডুয়েল সিম এর ফোন ব্যবহার করেন তবে এটা আপনাকে অনেক কাজে দেবে।

আমি নিজেও ডুয়েল সিম স্ট্যান্ডবাই ফোন নকিয়া এক্স3-00 ব্যবহার করি।অনেকই অন্য যে কোন ডুয়েল সিম এর ফোনে এটা করতে পারেন।তাহলে শুরু করা যাক. . .
এসব ফোনে ২টি সিমই সচল থাকে।কিন্তু একটা সিমে কল আসলে অনেক জরুরী কথা সারতে অনেক সময় লাগে।তখন অন্য সিমটির নেটওয়ার্ক কাজ করেনা বা আউট অফ নেটওয়ার্ক থাকে।আপনি সিম দিয়ে কথা বলছেন অবিরত।কিন্তু আপনাকে অন্য কেউ কল করছে আপনার ২য় সিম এ।আপনি তা দেখছেন না।এখন এমন একটি কাজ করতে হবে যাতে আপনি যখন সিম কথা বলছেন তখন সিম এর কল টি যেন আপনার সিম চলে আসে।তাহলে আপনাকে সেই কলার পেল এবং আপনিও সেই কলারকে পেলেন।
তবে এর জন্য আপনাকে ফোনের কল ওয়েটিং অপশন টি একটিভ রাখতে হবে ২টি সিম থেকেই।তাহলে জেনে নিন কি করতে হবে।
প্রথমেই সিম এর Call settings থেকে Call divert যান।এখানে Divert if out of reach Active যেয়ে To other number যান।এখানে আপনার সিম এর নাম্বার দিয়ে Ok করুন।একইভাবে সিম এর Call settings থেকে Call divert যানএখানে Divert if out of reach Active যেয়ে To other number আপনার সিম এর নাম্বার দিয়ে Ok করুন।
এক্ষেত্রে আপনি যেই সিমেই অবিরত কথা বলুন না কেন আপনার এক সিমের কল অন্য সিমে চলে আসবে।ডাইভার্ট কলের ক্ষেত্র কল সমপরিমান টাকা কাটে।তা আমরা সবাই জানি।ডাইভার্ট কলের একটি চিন্হ আছে সব ফোনেই।সেই চিন্হ দেখে ইচ্ছা হলে কল রিসিভ করবেন।অন্যথায় করবেন না।অন্তত জানতে তো পারলেন যে আপনার অন্য সিমে আপনাকে কেউ খুঁজছেন