Live TV

Saturday, October 6, 2012

জাভা অথবা সিম্বিয়ান ফোন দিয়ে টাইপ করুন বাংলা খুব সহযেই আর তা পোস্ট করুন যে কোন ওয়েব সাইটে

জাভা অথবা সিম্বিয়ান ফোন দিয়ে টাইপ করুন বাংলা খুব সহযেই আর তা পোস্ট করুন যে কোন ওয়েব সাইটে !!!!!!!

আশা করি টিটির সব বন্ধুরা ভাল আছেন। আমি টিটিতে একেবারেই নতুন।
এখানে সব সময় যুক্ত থাকাই আমার মুল লক্ষ। এটা আমার ১ম টিউন তাই ভুলভ্রান্তি ক্ষমার চোখে দেখবেন।
মুল কথায় আসা যাক, এই টিউনটি একেবারেই নতুনদের জন্য। আমরা অনেকেই মোবাইল দিয়ে নেট ইউস করি যদিও ওপেরা মিনি দিয়ে সহজেই বাংলা দেখতে পারি কিন্তু লিখতে পারিনা, এই টিউনটি তাদের জন্য। এর মাধ্যমে খুব সহজেই বাংলা লিখতে পারবেন ও সেই লেখা পোস্টও করতে পারবেন বলে আশা করছি।
প্রকৃয়া:
  • ১। প্রয়োজন হবে ওপেরা মিনি এবং নেট কানেকসন
  • ২। এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করুন http://www.writebangla.com
  • ৩। মেনু থেকে "write bangla on mobile" সিলেক্ট করুন
  • ৪। পরের পেজ থেকে "Avro phonetics bangla KeyMap" সিলেক্ট করুন
  • ৫। যে পেজটা আসবে সেখান থেকে দেখে নিন কোন বাংলা অক্ষরের জন্য কি টাইপ করতে হবে। যেমন- ক=k, ড=D, দ=d ইত্যাদি। ( নিজের সুবিধার জন্য লিখে রাখতে পারেন)
  • ৬। এবার মেনু থেকে সিলেক্ট করুন "write Avro phonetics Bangla (V 2)"
  • ৭। এবার উপরের খালি বক্সে English বাংলার মত করে KeyMap অনুযায়ী টাইপ করে OK করুন দেখবেন নিচে বাংলায় রুপান্তর চলে আসছে !!!!
  • ৮। এবার ২য় বক্সটি দেখবেন ব্লক ব্লক আসছে। ওগুলই কিন্তু নিচের বাংলা লেখা গুল। ( পোস্ট করার পরে ব্লক গুলই বাংলা দেখাবে) সুতরাং ওগুল আপনি কপি করে যে কোন স্থানে পেস্ট করতে পারবেন।
কোন সমস্যা হলে অবস্যই কমেন্ট করবেন। ধন্যবাদ

পেনড্রাইভ, মেমরি কার্ড এর ভাইরাস বিদায়


পেনড্রাইভ, মেমরি কার্ড এর ভাইরাস বিদায়
কেমন আছেন সবাই,আসা করি ভালসবাই ভাল থাকুন এই কামনা করিআজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিভাবে পেনড্রাইভ, মেমরি কার্ড এর ভাইরাস বিদায় করবেন এক ক্লিক এপেনড্রাইভ মেমরি কার্ড সহ যত ইউএসবি ডিভাইস আছে তা আমরা বিভিন্ন পিসিতে ব্যবহার করিইউএসবি ডিভাইসগুলো Plug & Play হওয়ার কারণে পিসিতে দেয়া মাত্রই ঐ উইন্ডোজটি ভাইরাস আক্রান্ত থাকলে তা সেই ইউএসবি ডিভাইসে ঢুকে পড়ে আমাদের অজান্তেআর ভাইরাসগুলো ইউএসবিতে থাকা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের ক্ষতি করে বসেতাছাড়া আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলোকে হাইড করে রাখেএর ফলে ফাইলগুলো আমরা আর আমাদের ইউএসবি ডিভাইসে দেখতে পায়নাআর ঐ ইএসবি ডিভাইসটি যখন অন্য কোন পিসিতে ব্যবহার করি তখন ভাইরাসগুলো সেই পিসিতেও ঢুকে পড়েএভাবে ইউএসবি ডিভাইসের মাধ্যমে ভাইরাস বিভিন্ন পিসিতে ছড়াইঅনেক সময় এন্টিভাইরাসও কিছু কিছু ভাইরাস ধরতে পারে নাতাই আমরা এখন দেখব কিভাবে ঐ সব ভাইরাস ইউএসবি ডিভাইস থেকে মুছা যায়
Transcend pendrive পেনড্রাইভ, মেমরি কার্ড এর ভাইরাস বিদায় করুন এক ক্লিক এ
প্রথমে Notepad খুলোনতারপর নিচের কমান্ড লাইনগুলো কপি করে পেস্ট করুন
ATTRIB –H –A –R –S K [ড্রাইভ নাম টি লেখুন]:\*.* /S /D
DEL K:\*.LNK
DEL K:\*.VBS
DEL K:\*.CMD
DEL K:\*.BAT
DEL K:\*.INF
DEL K:\*.EXE
DEL K:\*.JS
rd K:\RECYCLER /S /Q
Exit
[উপরের K হল আপনার ইউএসবি ড্রাইভতাই প্রত্যেকটা K এর জায়গায় আপনার ইউএসবি ড্রাইভ নাম টি লেখুন]
এবার Ctrl+S চেপে Clean USB.bat নামে সেভ করুন ডেস্কটপে বা অন্যকোথাওডেস্কটপে রাখলে সুবিধা হলো ইউএসবি দেয়ামাত্রই ওখান থেকে ওটি রান করাতে পারবেন আপনার কাজ শেষএবার আপনি যেকোন ইউএসবি আপনার পিসিতে দেয়ার পরই Clean USB.bat ফাইলটি ডাবল ক্লিক করুনআর অল্পকিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার ইউএসবিতে থাকা সব হাইড ফাইল শো করবে এবং INF,EXE,VBS সহ যত ভাইরাস আছে তা পরিষ্কার হয়ে যাবেযতক্ষণ কাজ চলবে ততক্ষণ ডসের কালো উইন্ডোটা থাকবে ওটা চলে গেলে আপনি নিরাপদে আপনার ইউএসবি খুলতে পারবেন
আসলে এটি হল ডসের খেলাকমান্ড লাইন নিয়ে এর আগেও পোষ্ট করেছিএটিও তেমন একটি সামান্য টিপসতবে আপনার উইন্ডোজ ভাইরাস আক্রান্ত থাকলে টিপসটি তেমন কাজ দেবে না
বিঃদ্রঃ আপনার কোন EXE সফটওয়ার ইউএসবিতে খোলা অবস্থায় রাখবেন নাসেটা কোন ফোল্ডারে রাখুননা হয় উক্ত কমান্ডের কারণে আপনার সফটওয়ারটি ডিলিট হয়ে যাবেতখন সেটি ফিরে পেতে কষ্ট হবে

ইন্টারনেট ব্যবহারের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ন টিপস

 
আমরা সবাই চাই নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে । তাই আমাদের কিছু বিষয় খেয়াল রাখা যা আমাদের কম্পিউটার কে নিরাপদ এ গতিশীল রাখবে ।
১ . আমাদের দেশে অনেকেই ডায়াল আপ কানেকশন ব্যবহার করে থাকেন । তাদের জন্য সবচেয়ে ভাল ব্রাউজার হল অপেরা । কারন এটি অন্যান্য ব্রাউজার থেকে দ্রুত ।
২ . ডায়াল আপ ব্যবহারকারীরা ইমেইলের জন্য ইউডোরা অথবা আউটলুক এক্সপ্রেস ব্যবহার করুন । অফলাইনে থাকা অবস্থায় মেইলটি লিখে রেডি করে রাখুন । এতে আপনার কাজটি দ্রুত ও অর্থ সাশ্রয় হবে ।
৩ . আপনার ইন্টারনেটের গতি ঠিক রাখতে হলে নিয়মিত Temporary Internet Files ফোল্ডারটি পরিষ্কার রাখুন ।
৪ . ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় আমাদের অনেক ওয়েব সাইটে প্রতিদিনই কয়েকবার ভিজিট করতে হয় । সেসব ওয়েব সাইটকে ফেভারিট লিস্টে রেখে দিন । এতে খুব দ্রুত সেসব এয়েব সাইটে আপনি ভিজিট করতে পারবেন ।
৫ . কোন কোন ব্রউজার গতি বাড়ানোর জন্য পেজের ছবি গুলো বাদ দিয়ে ব্রাউজ করার সুবিধা দিয়ে থাকে যেমন : ( অপেরা ) । প্রয়োজনে সেসব ব্রাউজার ব্যবহার করুন ।
৬ . সিকিউরিটি সেটিং হাই করার কিছু অসুবিধা আছে । তা হল সেটি আপনার ইন্টারনেট স্পিড কমিয়ে দেয় । তাই সিকিউরিটি সেটিং মিডিয়াম রাখাই ভাল ।
৭ . ফায়ার ওয়াল আপনাকে নিরাপত্তা দিবে ঠিকই কিন্তু বাড়তি ঝামেলাও আপনাকে পোহাতে হবে । অনেক সফটওয়ার ব্যবহার করার সময় অপরিচিত ভাইরাস ও মেলওয়ার সো করবে । তাই ফায়ারওয়াল ব্যবহার না করে এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করুন । এতে আপনার পিসি সকল ইউ.এস.বি ভাইরাস ও মেলওয়ার থেকে নিরাপদ থাকবে ।
৮ . আপনার এন্টিভাইরাসকে সবসময়ই আপডেট রাখুন । এন্টিভাইরাস হিসেবে Kaspersky অথবা Eset Nod32 Smart Security ব্যবহার করতে পারেন । Eset Nod32 এর সিরিয়াল গুলো এখান থেকে পাবেন ।
৯ . Cookies নিজে ভাইরাস না হলেও এগুলো আপনার গুরুত্বপূর্ন ফইল পাচার করতে সহায়তা করে । তাই এগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন ।
১০ . যে কোন সাইটে রেজিস্ট্রেসন করতে হলে আলাদা মেইল ব্যবহার করুন । এতে আপনার মূল মেইল এড্রেসটি স্পামারদের হাত থেকে রক্ষা পাবে ।
১১ . জাংক মেইলগুলো বেশিরভাগ সময়ই অপ্রয়োজনীয় হয়ে থাকে । তারপরও ডিলেট করার আগে প্রেরকের নাম পরিচিত কি না দেখে নিন ।
১২ . হিস্টোরি সেটিংসে সর্বোচ্চ ১ দিনের হিস্টোরি রাখুন এতে আপনাকে বারবার রিফ্রেস করতে হবে না ।
১৩ . ইন্টারনেট কানেকশন হঠাৎ ধীর গতি মনে হলে আপনার ডায়াল আপ কেনেকশনটি Disconnect করে পুনরায় connect করুন । আর ব্রডব্যান্ড হলে পিসি Restart করুন ।
১৪ . পর্নোগ্রফিক সাইটগুলো ভাইরাসের আখরা তাই যতটা সম্ভব এইসব সাইটগুলো এড়িয়ে চলুন । আবার অনেকে কৌতুহল বসত হ্যাকারদের সাইট ভিজিট করে থাকেন । পিসিকে পরিপূর্ন নিরাপত্তা দিতে হলে এসব ভুলে যান ।
নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনার পিসিকেও নিরাপদ রাখুন । সকলকে ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

আর নয় কয়েকদিন পর পর লেটেস্ট TuneUp Utilities, Advance System Care Pro এর ফুল ভার্সনের জন্য মরিয়া হয়ে খোঁজাখুঁজি করা। নিয়ে নিন অসাধারন ১টি ফ্রী ইউটিলিটি সফটওয়্যার

আমি সবসময়ই ফ্রীওয়্যার সফটওয়্যারগুলো পছন্দ করি। আর সেগুলো যখন বাঘা বাঘা কোম্পানির দামী দামী সফটওয়্যারগুলোর তুলনায় ভাল হয় বা তাদের সমমানের হয়, তাহলে তো কথাই নেই!! এখন আমি আপনাদেরকে চমৎকার একটি ইউটিলিটি সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যার ফিচার এবং কাজ দেখলে আপনি অবাক না হয়ে পারবেন না। সফটওয়্যারটির নাম Toolwiz Care.

এর উল্লেখযোগ্য ফিচারগুলো হলঃ
সিস্টেম চেকআপ:

সিস্টেমের এরর ইত্যাদি খুঁজে বের করা এবং বাগগুলো ফিক্স করা। এর মাধ্যমে পিসির পারফর্মেন্স ইম্প্রুভ হয়, স্পীড বাড়ে।
সিস্টেম ক্লিনআপঃ

রেজিস্ট্রি ক্লিন করা, রেজিস্ট্রির এরর ঠিক করা, ডিস্ক ক্লিনআপ ইত্যাদি কাজ করে থাকে
সিস্টেম স্পীডআপঃ


হার্ডডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টের মাধ্যমে হার্ডডিস্কের ফাইলগুলো ফাস্ট লোড করে হার্ডডিস্কের পারফর্মেন্স বৃদ্ধি করে। এছাড়া, এর স্টার্টআপ অপটিমাইজার এর সাহায্যে স্টার্টআপে কি কি প্রোগ্রাম লোড হবে-সেটি কন্ট্রোল করতে পারবেন। এটি আপনাকে স্টার্টআপ রিপোর্ট দেখাবে যেখানে বলা থাকবে, কোন প্রোগ্রামটি লোড হতে কত সময় লাগছে ইত্যাদি।
সিস্টেম ফিক্সআপঃ

এর আছে প্লাগিন ম্যানেজার যেটা সিস্টেমের ইন্সটলড প্লাগিনগুলো স্ক্যান করে এবং অপ্রয়োজনীয় প্লাগিন রিমুভ করতে সাহায্য করে। আরও আছে প্রসেস ম্যানেজার, সার্ভিস ম্যানেজার যার মাধ্যমে রানিং প্রসেস দেখা যায় এবং সহজেই যেকোনোটা স্টপ করে সিস্টেমের উপর চাপ কমানো যায়। এসবের মাধ্যমে এটি সিস্টেমের সিকুরিটি বাড়ায়।
টুলসঃ

এর আছে অনেকগুলা কাজের টুল যেমনঃ
ফাইল স্প্লিটার
ফাইল রিকাভারি
পাসওয়ার্ড জেনারেটর(খুবই শক্তিশালি পাসওয়ার্ড তৈরি করে)
ফাইল এনক্রিপসন/ডিক্রিপসন ইত্যাদি
অ্যাপস ম্যানেজারঃ

পিসিতে ইন্সটলড সব প্রোগ্রামের লিস্ট দেখাবে এবং এখান থেকে খুব সহজেই যেকোনো প্রোগ্রাম/সফটওয়্যার আনইন্সটল করা যাবে
এছাড়া এর আরও অসাধারন কিছু ফিচার আছে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ
টাইম ফ্রীজঃ
রিয়েল সিস্টেমের একটি ভার্চুয়াল কপি তৈরি করে এবং সিস্টেমকে প্রটেকটেড সিস্টেমে নিয়ে যায় যাতে করে ভুল করে বা অপ্রত্যাশিতভাবে সিস্টেমের চেঞ্জ করা অ্যাভয়েড করা যায়। এভাবে এটি অপ্রত্যাশিত ভাইরাস দ্বারা সিস্টেমের পরিবর্তন রোধ করতে পারে। সহজ কথায় এটিকে আমরা ডীপ ফ্রিজ সফটওয়্যারটির সাথে তুলনা করতে পারি।
আই কেয়ারঃ
এটি নির্দিষ্ট একটি সময় পর আপনার কাজের সামান্য একটু বিরতি দিয়ে পুরা স্ক্রীন জুড়ে মেসেজ দেখাবে যে, আপনার ৬০ সেকেন্ডের জন্য মনিটর থেকে চোখ সরিয়ে রাখতে হবে এবং ৬০ সেকেন্ড পর মেসেজটি চলে যাবে। এভাবে এটা আপনার মনিটরের দিকে একটানা তাকিয়ে থাকার  দৃষ্টিজনিত ক্ষতি থেকে চোখকে রক্ষা করতে পারে।
আরও কয়েকটি টুলস হচ্ছে
ফাইল লকার
পিকচার এডিটর
পাসওয়ার্ড ম্যানেজার(বিভিন্ন প্রোগ্রাম কন্ট্রোল করার জন্য মাস্টার পাসওয়ার্ড জেনারেট করা যায়)
ওয়ান ক্লিক ব্যাকআপ(বিভিন্ন রেজিস্ট্রি, হোস্ট ফাইলগুলার ব্যাকআপ রাখা যায়)
ফাইল আনডিলিট (ফাইল রিকাভার করা)
ডুপ্লিকেট ফাইল ফাইন্ডার
নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে কোনটার কি কাজ।
এছাড়া এই সফটওয়ারের মাধ্যমে পিসি ইউসেজ, র‍্যম ইউসেজ, সিপিউ টেম্পারেচার, ইন্টারনেটের ডাউনলোড স্পীড এবং আপলোড স্পীড সহজেই দেখা যায়।

আরও অনেক কিছু আছে যা আমি উল্লেখ করিনি, প্রধান প্রধান কয়েকটি মাত্র উল্লেখ করেছি। যেগুলা উল্লেখ করেছি তাও খুব সংক্ষেপে বর্ণনা করেছি। একবার ব্যবহার করেই দেখুন। ভাল লাগতে বাধ্য!

Microsoft এর আগামী প্রজন্মের Office: Microsoft Office 365

Microsoft এর আগামী প্রজন্মের Office: Microsoft Office 365

Microsoft সম্প্রতি Office 365 এর ঘোষনা করল, এটি মাইক্রোসফটের্ cloud computing এর একটি অন্যতম যাত্রা। বর্তমান বিশ্বের Business Productivity কে আরো Productive করতে Microsoft এর Online সংস্করণ এটি। বিশাল পরিবর্তন ও নতুন নতুন ফিচারে ভরপুর এই সংস্করণটি ছোট-বড় যেকোন ব্যবসাকে আরো গতিশীল করতে সক্ষম হবে এমনটিই ধারনা করছে। Microsoft.

Office 365  এ যা যা থাকছে:

- Office Professional Plus
- Exchange Online
- Sharepoint Online
- Lync Online

Office Professional Plus

Office 365 এর নতুন একটি ফিচার হলো Office Web Apps.  Web Apps গুলো Word and Excel এর মতো একে অন্যের সাথে সম্পর্কিত। এগুলো Microsoft Office এর সকল ফিচার সমৃদ্ধ অফিসের অনলাইল সংস্করণ। Office Web Apps মাধ্যমে আপনি যেকোন ব্রাউজারে ডকুমেন্ট দেখা ও ছোট-খাট এডিট/পরিবর্তন করতে পারবেন এবং সেভ করতে পারবেন।

Lync এর পরিচিত এবং সহজ interface এর মাধ্যমে user ভিডিও কনফারেন্স, ওয়েব কনফারেন্স ও ফোনকল করতে পারবে।  Microsoft Lync 2010 এর desktop client টুলসটি Windows, Mac এবং mobile সংস্করণ Windows Phone, iPhone/iPad, এবং Android devices এর জন্য পাওয়া যাচ্ছে।
Microsoft Office Web Apps

Exchange Online

Exchange Online আপনাকে দিচ্ছে cloud-based, hosted email সার্ভিস, যাতে ব্যবহৃত হচ্ছে Exchange 2010 এর নতুন platform. এতে আপনি পাবেন সকল ‍standard সার্ভিস ঠিক যেমনটি আপনি চান, যেমন মেইল এবং ক্যালেন্ডার, এছাড়াও রয়েছে কিছু অতিরিক্ত অসাধারণ ফিচার।
প্রত্যেক ইউজার 25GB ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন mailbox সহ পাবেন ইমেইল archive করার সুযোগ। খুব সহযেই আপনার iPhone, Blackberry, Android, অথবা Windows ফোনে এই সার্ভিসগুলো Active করতে পারবেন। ভয়েস মেইল সুবিদার সাথে আপনি আপনার PBX কে ও integrate করতে পারবেন।
Microsoft Exchange Online

Sharepoint Online

Sharepoint এর মাধ্যমে আপনি আপনার টিম মেম্বারদের সাথে ডকুমেন্ট শেয়ার করতে পারবেন। Team sites এর মাধ্যমে আপনার ডকুমেন্ট শেয়ার, ব্যবস্থাপনা এবং ডকুমেন্টটি ওয়েব সাইটি এর জন্য উপযোগী করে তৈরি ও ওয়েব সাইটে পাবলিশ করতে পারবেন।
Microsoft Sharepoint Online
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ব বিষয় হলো Office software গুলি Sharepoint এর সাথে integrated এবং আপনি সহযেই আপনার ডকুমেন্ট Sharepoint এ save করতে পারবেন। আর একবার Sharepoint এ ডকুমেন্ট save করলেই আপনি যেকোন স্থান হতে যেকোন ডিভাইস ব্যবহার করে এগুলিকে access করতে পারবেন। এমনকি smartphone দিয়েও।
Microsoft Sharepoint Online

Lync Online

Microsoft Office 365 এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ব ফিচার হলো Lync Online. কারন Microsoft Office 365 এর সবগুলো অপশন থেকে নেয়া বিভিন্ন ফিচার দিয়ে তৈরি এই সফট্ওয়্যারটি। একটি ডিজিটাল ও অত্যাধুনিক Office Communications বলতে যা যা দরকার যেমন, web-conferencing, instant-messaging ইত্যাদি ফিচার রয়েছে এই প্যাকেজ সফটওয়্যারটি।
Microsoft Lync
voice and video calling এর মতো আকর্ষনীয় বিভিন্ন ফিচারে ভরা Lync. Exchange এবং Sharepoint এর সাথে Lync fully-integrated হওয়াতে সহযেই টিম মেম্বারদের সাথে যুক্ত হওয়া, ভয়েস কল, IM এবং document শেয়ার ও editing করতে পারবেন।
Microsoft Lync

Windows 8 ব্যবহার করছেন ?

Windows 8 যারা ব্যবহার করছেন এবং যারা ব্যবহার করতে আগ্রহী, তাদের জন্য টুকিটাকি

Windows 7 এর সাথে Windows 8 এর মূল পার্থক্য হলো Metro Style Interface যাকে বর্তমানে বলা হচ্ছে Widows 8 Advanced User Interface। মূলত touch screen এর জন্য এই interface খুবই ভালো হলেও, যাদের touch screen নাই তাদের কাছে বিরক্তির কারণ হতে পারে। Windows 8 এ metro এবং desktop উভয় interface ই থাকলেও Windows open করলেই প্রথমে আপনার সামনে আসবে metro interface। Metro Interface এর software গুলোকে বলা হচ্ছে Apps এবং Desktop interface এর software গুলোকে বলা হচ্ছে বরাবরের মতো Programs।
Windows 8 এর Start Screen, আমার নিজের মতো করে সাজানো
Windows 8 এ কোন Start Button নেই, আছে Start Screen, Install করা Software গুলো দেখার জন্য নাই কোন All Programs বাটন, আর সরাসরি My Computer এ যাওয়ার কোন link নাই Start Screen এ। তবে Windows 7 এর মতো সবই আপনি করতে পারবেন, কিন্তু একটু অন্য উপায়ে। Desktop interface টা মোটামুটি Windows 7 এর মতোই রয়েছে।
Metro Style Apps গুলোতে কোন Close বাটন না থাকায়, touch বিহীন user দের কাছে বিড়ম্বনা মনে হতে পারে, Window এর একদম উপরে Mouse চেপে ধরে একদম নিচে নিয়ে ছেড়ে দিন, App close হয়ে যাবে।
বাজারে Windows 8 না আসায়, অধিকাংশ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এখনো Windows 8 এর Device Driver release করে নাই। Windows 7 এ Driver গুলোই Digitally Signed না হলে অনেক ঝামেলা করে আর Windows 8 এ একেবারেই কাজ করবে না। ফলে যারা বিভিন্ন Chinese Modem use করেন তারা নেট ব্যবহার করতে সমস্যায় পড়তে পারেন। কেউ যদি Visual Studio 2012 এর কাজ পারেন তাহলে তিনি Windows Development Kit ব্যবহার করে Driver কে Digitally Signed করতে পারেন।
যদিও Windows 7 এর অধিকাংশ Driver ই Windows 8 এ কাজ করছে, কিন্তু তারপরও Interface এর difference এর জন্য কিছু সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে যে সকল driver ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৩.৫ বা ২.০ ব্যবহার করে, তার জন্য Windows বার বার notification দিতে থাকবে। Windows 8 এ ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৪ built in আছে, ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৩.৫ আলাদা ভাবে Turn Windows features on or off থেকে install করতে হয়। কিন্তু Windows 8 এ ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৩.৫ সরাসরি install করা যায় না, Windows Update থেকে install করতে হয়। Offline এ ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৩.৫ install করতে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন।
১. Windows 8 এর DVD অথবা Installation Disk ঢুকান।
২. Administrative mode এ Command Prompt Run করুন।
৩. এই কমান্ড লিখুন (D: কে DVD-ROM এর drive letter দিয়ে প্রতিস্থাপন করুন) dism.exe /online /enable-feature /featurename:NetFX3 /Source:D:\sources\sxs /LimitAccess
উপরের পদ্ধতিতে ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৩.৫ install করে অনেক driver এর সমস্যা সমাধান হবে।
এর পরে বড় সমস্যা হলো Activation নিয়ে। যদিও অনেক গুলো key লিক হয়েছে, কিন্তু অধিকাংশ key দিয়ে Activation করা যাচ্ছে না। এবং KMS Server গুলো offline থাকায় KMS Activation ও সম্ভব হচ্ছে না। এখন পর্যন্ত কোন ভালো Activation Crack ও বের হয়নি। জানা মতে Phone Activation Method এ অনেকে Skype ব্যবহার করে Active করতে সক্ষম হয়েছেন। তবে বাংলাদেশ থেকে এ পদ্ধতিটা কতটুকু কাজে দিবে তা পরীক্ষার বিষয়।
এজন্য আপাতত Windows 8 এর Stand Alone Installation না করে, Dual OS হিসেবে Install করাই বুদ্ধিমানের কাজ। যদিও Dual OS হিসেবে Install করতে গিয়ে আমার Windows 7 এর Activation নষ্ট হয়ে যায়।
কারো নিকট যদি Windows 7 এর Legit Product Key থাকে তাহলে তিনি http://www.windowsupgradeoffer.com এই সাইট এর মাধ্যমে মাত্র $14.99 এ Windows 8 এ আপগ্রেড করতে পারেন।
আগস্টের ৫ তারিখ প্রথম leak হয় Windows 8 RTM এর iso, এরপর ১৫ তারিখ Microsoft তার MSDN Subscriber দের জন্য উন্মুক্ত করে final version, যদিও retail market এ উন্মুক্ত করা হবে অক্টোবরে।
WZT leak version এর torrent এর seed এত বেশী যে একটু ভালো speed এর নেট কানেকশন থাকলে download করতে বেশী সময় লাগে না। যদিও torrent গুলোর link সর্বোত্র পাওয়া যাচ্ছে তারপরও দিলাম। Torrent download করতে µTorrent software ব্যবহার করতে পারেন।
Microsoft Windows 8 Professional RTM x86 WZT
magnet:?xt=urn:btih:0479b600888065c5843a6f0b2074fd2f265c4d6f
Microsoft Windows 8 Professional RTM x64 WZT
magnet:?xt=urn:btih:5990c764fc3e36ea583b80fd3a16a2d9db3441d9
Microsoft Windows 8 Enterprise RTM x86 WZT
magnet:?xt=urn:btih:FF5459C9B9B3169ECD1F9BC9463C3C2B7095CC3F
Microsoft Windows 8 Enterprise RTM x64 WZT
magnet:?xt=urn:btih:306DD23F1D2F66C7ABB4AA8A69C536EFEB61B4E6
৫ তারিখ leak হওয়া WZT version টি অনেকেই download করে ইন্সটল করেছেন, কিন্তু MSDN এ release হওয়ার পর দেখা গেল WZT এর ISO এর সাথে MSDN এর ISO মিলছে না।
কিন্তু Digital Millennium Copyright Act (DMCA) এর কারণে MSDN iso টা নেটে দুষ্প্রাপ্য হয়ে পড়েছে। খুজতে খুজতে MSDN iso এর একটা ED2K link পেলাম।
Windows 8 (x86) – DVD (English)
en_windows_8_x86_dvd_915417.iso
SHA1:22D680EC53336BEE8A5B276A972CEBA104787F62
ed2k://|file|en_windows_8_x86_dvd_915417.iso|2632460288|C357F5451EB803897CAA93437E0A7535|/
Windows 8 (x64) – DVD (English)
en_windows_8_x64_dvd_915440.iso
SHA1:1CE53AD5F60419CF04A715CF3233F247E48BEEC4
ed2k://|file|en_windows_8_x64_dvd_915440.iso|3581853696|40FD000F50E34307A9C684C5F6BF29A6|/
Windows 8 Enterprise (x86) – DVD (English)
en_windows_8_enterprise_x86_dvd_917587.iso
SHA1:FEFCE3E64FB9EC1CC7977165328890CCC9A10656
ed2k://|file|en_windows_8_enterprise_x86_dvd_917587.iso|2551154688|3E6349B65AF73C12C73A08B9BB9AA0F3|/
Windows 8 Enterprise (x64) – DVD (English)
en_windows_8_enterprise_x64_dvd_917522.iso
SHA1:4EADFE83E736621234C63E8465986F0AF6AA3C82
ed2k://|file|en_windows_8_enterprise_x64_dvd_917522.iso|3490912256|D20A1F1E7B11B16FA1D56502EDF81962|/
ED2K link download করতে সাধারনত eMule software ব্যবহার করা হয়। কিন্তু চাইনিজ downloader "Thunder' দিয়ে খুবই ভালোভাবে download করা যায়। Thunder এর সুবিধা হলো এটা একই সাথে torrent, ed2k, ftp, http সবই download করতে পারে। IDM এর একটা খুব ভালো বিকল্প এটা। এটার interface পুরিপুরি চাইনিজ হলেও, যদি একটু আন্দাজ করে চালাতে পারেন তো দেখবেন এর জুড়ি নাই।

Windows 8 ইন্সটলেশন এর ধারাবাহিক প্রক্রিয়া

Minimum requirements:
  • A screen size of resolution not less than 1024 x 600 pixel
  • 1 gigahertz (GHz) or faster processor
  • Minimum 2 GB RAM (64-bit), 4 GB or more preferred for fuller functionality.
  • Minimum of 20 GB of hard drive storage available before installation.
  • Some level of UEFI Support, Native UEFI enabled BIOS (Unified Extensible Firmware Interface), Version of BIOS, Graphics chip (1024 x 600 min), Touch support, HDD format or SSD














এখান থেকেই পেতে পারেন আপনার সকল প্রকার প্রশ্ন এবং প্রশ্নোত্তর, সমস্যা এবং সমস্যার সমাধান

NOKIA LUMIA 710



অবশেষে ইউ টিউব খুলে দিয়েছে

অবশেষে ইউ টিউব খুলে দিয়েছে

 


আজ সকালে একটি অনলাইন পত্রিকায় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের স্কান্ডাল পার্ট-২ তে ক্লিক করতেই দেখলাম ইউটিউব এর ভিডিও লিঙ্ক। বাহ আবশেষে তাহলে খুলে দিল...
উল্লেখ্য গত কয়েকদিন আগে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) অবমাননা করে ভিডিও প্রকাশের দায়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট YOUTUBE বাংলাদেশ সরকার বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে এড্রেস বারে http এর জায়গায় https  লিখে এন্টার দিলেই ইউটিউবে ঢোকা যেত।

Call Block না করেও শিক্ষা দিন বিরক্তিকর কলারকে


Call Block না করেও শিক্ষা দিন বিরক্তিকর কলারকে (বিনা খরচে বিনা সফটওয়্যার )

অনেক সময় আমাদের মোবাইল বিরক্তিকর কল আসে সেটা বন্ধ করতে আমরা বেছে নেই call block সার্ভিস সে জন্য অপারেটররা প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা কেটে নেয় এমনকি আমরা বিভিন্ন প্রকার call block সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আমরা অনেকেই এই টি পদ্ধতির কনটাই ব্যবহার করতে পারিনা বা চাইনা তাই এইসব ঝামেলায় না গিয়ে আপনাদের একটা সহজ টিপস দেব আপনারা অনেকেই হয়ত এটা জানলেও জানতে পারেন চলুন দেখে আসি কিভাবে এটা করবেন

*** জিপি, রবি, বাংলালিংক এবং এয়ারটেল গ্রহকদের জন্য ***

প্রথমে আপনি আপনার মোবাইল এর call divert অপশন জান (voice call)
তারপর সেখান থেকে Divert when busy / If busy তে চাপুন এবং Activate চাপুন
তারপর To other number নিচের অপারেটর অনুসারে নাম্বার বসিয়ে দিন এবং Ok চাপুন বাস আপনার কাজ শেষ
) জিপি এর জন্য১২৬৬

) রবি এর জন্য৮১২১

) বাংলালিংক এর জন্য৭৭০

) এয়ারটেল এর জন্য৭৮৯

** সিটিসেল এবং টেলিটক গ্রাহকরা তাদের voice mail নাম্বার বাবহার করে ট্রাই করে দেখেন হতেউ পারে

এবার ফলাফলঃ

এখন যে কলার আপানাকে call করুক না কেন, আপনি শুধু call টা কেটে দিন এখন যে আপনাকে call করেছে তার ১২টা বাজতে শুরু করেছে অর্থাৎ তার মোবাইল Call টা রিসিভ হয়ে গ্যাসে ভয় নেই, আপনার টাকা কাটবেনা

আমার কথা বিশ্বাস না হলে হাতের কাছের মোবাইল টা দিয়ে ট্রাই করে দেখুন

**cancel করতে Divert when busy / If busy তে গিয়ে cancel চাপুন