Live TV

Tuesday, November 27, 2012

ইন্টারনেট এর স্পীড কম আর কোন চিন্তা না। সফটওয়্যার ছাড়াই…। 300% SPEED



"আসসালামুয়ালাইকুম  রহমতউল্লাহ্হি ওয়াবারাকাতুহ।"

এখন আমি আপনাদের শেখাব কিভাবে ইন্টারনেট এর স্পীড হ্যাক করা যায়। মূলত এটা কন সফটওয়্যার না বলতে পারেন ব্যাসিক হ্যাকিং
  • আপনি প্রথমে cmd ওপেন করুন।{stat menu/all programs/accessories/command prompt  or open run search cmd}
  • নিচের command টি দিন
1
ipconfig/all

  •  আপনাদের DNS SERVER লাইন টা খুঁজে বের করতে হবে
  • উপরে IMAGE  এর মতো DNS SERVER এর IP টা NOTRPAD লীখে রাখুন বা মনে রাখুন
  • এবার নিচের COMMAND টা দিন
1
ping (ip) -t
যেমনঃ
1
ping 117.28.224.146 -t
  • ব্যাস কাজ শেষ আবার দাখুন ইন্টারনেট এর স্পীড বেরে গেসে
  • এইটা মুতল আপনার dns server থেকে স্পীড হ্যাক করে
  • দেখবেন ইন্টারনেট এর স্পীড ৩০০% গুন বেড়ে গেসে
  • ping stop করতে চাইলে ctrl+c.
****যতক্ষণ ইন্টারনেট CONNECT থাকবেন এই টা চালূ রাখুন *******

"

Monday, November 26, 2012

উইন্ডোজ ৮ এর জন্য অফলাইনে .NET Framework 3.5 ইনস্টল করুন


 

উইন্ডোজ ইনস্টল করার পরে,কোনও সফটওয়্যার ইনস্টল করতে গেলে প্রত্যেকেই একটা সমস্যাতে পড়বেন, সেটা হলো সফটওয়্যার ইনস্টল করতে গেলেই .NET Framework 3.5 ইনস্টল করতে বলে, এছাড়া সফটওয়্যারগুলো ইনস্টল হবে না

আমি আজকে,
খুব সহজেই উইন্ডোজ কিভাবে .NET Framework 3.5 অফলাইনে ইনস্টল করবেন সে বিষয়ে আলোচনা করবো
চলুন শুরু করা যাক
উইন্ডোজ এর ইনস্টলেসন মিডিয়া (উইন্ডোজ ডিভিডি/ বুটেবল পেনড্রাইভ) পিসিতে প্রবেশ করান
এবার cmd.exe (Command Prompt) কে স্টার্ট মেনুতে সার্চ করে Run As Administrator করুন
Command Prompt নিচের কমান্ড টি পেস্ট করে Enter কী চাপুন :

dism.exe /online /enable-feature /featurename:NetFX3 /Source:G:\sources\sxs /LimitAccess

এখানে উল্লেখ্য যে G:\ হচ্ছে ইনস্টলেসন মিডিয়া (উইন্ডোজ ডিভিডি/ বুটেবল পেনড্রাইভ) এর ড্রইভ Letter
আপনার ইনস্টলেসন মিডিয়া এর ড্রইভ Letter যদি অন্য হয় ( )তাহলে কমান্ডে শুধুমাত্র G:\ এর পরিবর্তে ইনস্টলেসন মিডিয়া এর ড্রইভ Letter টি বসাতে হবে
যেমন ধরুন
আপনার ইনস্টলেসন মিডিয়া এর ড্রইভ Letter যদি H:\ হয়,
তাহলে কমান্ড টি হবে

dism.exe /online /enable-feature /featurename:NetFX3 /Source:H:\sources\sxs /LimitAccess

Command Prompt কাজ চলতে থাকবে কাজ শেষ হলে "The operation completed successfully"
দেখাবে
এইবার পিসি রিস্টার্ট দিন
ব্যাস কাজ শেষ এবার আপনি আপনার পছন্দের সফটওয়্যারগুলো আরামসে ইনস্টল করতে পারবেন

Saturday, November 10, 2012

উইন্ডোজ এক্সপি পরিচিতি ও সেটআপ (চিত্রসহ পরিপূর্ণ টিউটোরিয়াল )

কেমন আছেন আছেন সবাই? তাই? যাক আলহামদুলিল্লাহ শুনে ভালো লাগলো। হ্যা আল্লাহর রহমতে আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আসলে জানেন অনেক দিন কোন লেখা লেখি করি নি। মনটা খুব উসখুস করে লেখা লেখি করার জন্য। কিন্তু এই পড়ালেখা। আহহ ! শুধু পরীক্ষা আর পরীক্ষা। তাই আসলে আর সময় হয়ে ওঠে নি। তো আপনারা হয়তবা জানেন কিছু দিন আগে আমি একটা লেখা লিখেছিলাম আর সেটা হলো রান কমান্ড নিয়ে। আজ সময় পেলাম আর লিখতে বসে গেলাম। :) কিন্তু তার আগে আসুন উইন্ডোজ এক্সপি সম্পর্কে কিছু জেনে নেই। যদিও জানি আপনারা এটা সম্পর্কে জানেন। তবুও আমি মনে করি যা নিয়ে লিখবো তার সম্পর্কে দুই চারটা কথা না বললে কেমন হয়ে যায় না ব্যাপারটা ?

উইন্ডোজ এক্সপি পরিচিতিঃ


আমরা সবাই জানি উইন্ডোজ এক্সপি (Windows XP) একটি অপারেটিং সিস্টেম। মুলত এটি একটি গ্রাফিক্স অপারেটিং সিস্টেম। এটি তৈরী করেছে মাইক্রোসফট কোম্পানী। কম্পিউটারের অন্য অনেক অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে এটি খুবই জনপ্রিয় একটি অপারেটিং সিস্টেম। এটি বাজারে আসে ২০০১ সালে। বাজারে আসার পরপরই এটি বহুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এবং আস্তে আস্তে মানুষের মনে জায়গা করে নেয়। এমন হয়ত খুব কম মানুষই খুজে পাওয়া যাবে যারা এই OS টি ব্যবহার করেন নি। মার্কেটে আসার পর পর এতে বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়। আরো উন্নত করা হয়। বর্তমানে এর সর্বশেষ সংস্কারটি অর্থাৎ Service Pack 3 সর্বপ্রথম ২০০৮ সালে বাজারে আসে। যদিও এটি লিনাক্সের মত উইন্ডোজ কিন্তু উম্মুক্ত নয় তার পরেও এটি ব্যবহার করা খুব সহজ। বর্তমানে বাজারে উইন্ডোজ এক্সপির চেয়ে আরো উন্নত অপারেটিং সিস্টেম থাকা সর্ত্ত্বেও এখনো পর্যন্ত আমাদের দেশের প্রায় ৬০% মানুষ উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করেন। উইন্ডোজ এক্সপির পরে মাইক্রোসফট এর পক্ষ থেকে বাজারে উইন্ডোজ ভিসতা , সেভেন বাজারে নেমেছে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো এর পরেও উইন্ডোজ এক্সপির ব্যবহারের জনপ্রিয়তায় তেমন কোন প্রভাব ফেলে নি।

যেভাবে সেটআপ দিতে হবেঃ

এবার আসুন শিখে নেই এই অপারেটিং সিস্টেমটি আপনার কম্পিউটারে কীভাবে সেটআপ দিবেন। এটা খুবই সহজ। আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে আমি নিচে ধাপে ধাপে আলোচনা করলাম এবং চিত্র সংযোজন করে দিলাম। তো আসুন এবার শিখে ফেলিঃ
    • আপনার কম্পিউটারের সিডি রমে Microsoft Windows XP এর সিডি ঢুকান। এই সিডিটি আপনি আপনার আশে পাশের কোন কম্পিউটারের দোকানেই কিনতে পারবেন। দাম? বেশী নিবে না। সিডি নিবে ২৫-৩০ টাকা অথবা ডিভিডি হলে ৪৫-৫০ টাকা নিবে। এবার আপনার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।

    • যখন বায়োস welcome screen আসবে তখন F12 অথবা Delete প্রেস করে বায়োস সেটিং এ যান। সেখান থেকে Boot অপশন এ গিয়ে আপনার CD-ROM টি 1st Boot এ সিলেক্ট করে দিন। তারপর Save করে বের হয়ে আসুন। ফলে কম্পিউটার পুনরায় Restart নিবে।

    • এবার কিছুক্ষন পর Press any key to boot from CD … লেখা আসবে । এই লেখাটি আসলে আপনার কীবোর্ড থেকে যেকোন একটা Key প্রেস করুন।

    • একটা নীল ক্রীন আসবে। সেখানে সেটআপের সব ফাইলগুলো অটোমেটিক লোড হবে। এখানে কোন কিছু করার দরকার নেই। আপন মনেই লোড হতে দিন সব কিছু।

    • সেটআপের সব ফাইল লোড হয়ে গেলে Enter প্রেস করুন।

    • এখন আপনি ওদের নীতিমালাগুলো মানতে রাজি কিনা সেটা জানতে চাইবে। যেহেতু আমরা রাজি so আপনার কীবোর্ড থেকে F8 প্রেস করুন।

    • এবার বলবে আপনি কি আপনার উইন্ডোজ এক্সপি Repair করতে চান? যেহেতু আমরা উইন্ডোজ এক্সপির fresh copy install করবো তাই আপনার কীবোর্ড থেকে ESC প্রেস করুন। [ যদি এমন কোন অপশন না আসে তাহলে এটা নিয়ে মাথা ঘামানোর কোন দরকার নেই। ]
    • এখন আপনার System ড্রাইভ মানে C ড্রাইভ সিলেক্ট করুন। তারপর কীবোর্ড থেকে D প্রেস করুন। তারপর Enter প্রেস করুন। তারপর আবার L প্রেস করুন। যার ফলে দেখবেন আপনার C ড্রাইভটির পার্টিশন ডিলিট হয়ে যাবে। আবার Enter প্রেস করুন।
    • এবার পার্টিশন অপশন Select করতে বলবে। আপনি ওখান থেকে NTFS ফরমেটটি সিলেক্ট করে Enter প্রেস করবেন।

    • ফলে আপনার C ড্রাইভটি ফরমেট হওয়া শুরু করবে। সবকিছু অটোমেটিক হবে। আপনাকে কোন কিছু করতে হবে না।

    • ফরমেট complete হয়ে গেলে এবার সেটআপ ফাইল আপনার হার্ডডিস্কে কপি হবে। কপি শেষে কম্পিউটার অটোমেটিক রির্স্টাট নিবে।

    • মনে রাখবেনঃ কম্পিউটার রির্স্টাট নেওয়ার পর কিন্তু আবার Press any key to boot from CD … লেখা আসবে । সেখানে কিন্তু কোন কিছু প্রেস করবেন না। সব কিছু অটোমেটিক হবে।

    • এবার নিচের মতো স্ক্রীন আসবে। এখানে কিছু করতে হবে না সব কিছু অটোমেটিক হবে।

    • কিছুক্ষন অপেক্ষা করার পর একটা ডায়ালগ বক্স আসবে। সেখানে Next বাটনে ক্লীক করুন।

    • আপনার নাম ও কোম্পানির নাম অথবা আপনার যা ইচ্ছা করে লিখুন। :) তারপর Next বাটনে ক্লীক করুন।

    • এবার CD Key টাইপ করতে বলবে। যদি CD Key চায় তাহলে আপনার উইন্ডোজ এক্সপির সিডির প্যাকেটের গায়ে দেখুন CD Key দেওয়া আছে। যদি এমন কোন অপশন না আসে তাহলে টেনশন করার কোন প্রয়োজন নেই।

    • এবার আপনার কম্পিউটার name দেখাবে। আপনি যদি আপনার কম্পিউটারে পাশওয়ার্ড ব্যবহার করতে চান তাহলে Administrator Password এ গিয়ে আপনার পাশওয়ার্ড লিখুন। তারপর পুনরায় তা Conform Password এ তা টাইপ করুন। তারপর Next বাটনে ক্লীক করুন।

    • পরবর্তী ধাপে Date আর Time Zone সেট করতে বলবে। সেখানে সব কিছু Default রেখে Next বাটনে ক্লীক করুন।

    • নেটওয়ার্ক সেটিং আসবে। Typical Settings এর রেডিও বাটনটিতে ক্লীক করে mark করে দিন। তারপর Next বাটনে ক্লীক করুন।

    • এইধাপে কোন কিছু পরিবর্তন করার প্রয়োজন নেই। Next বাটনটিতে ক্লীক করুন।

    • ফলে নিচের মতো স্ক্রীন আসবে এবং আবার সব কিছু অটোমেটিং সেটআপ হতে থাকবে। সেটআপ হয়ে গেলে কম্পিউটার অটোমেটিকভাবে Restart নিবে।

    • এরপর কম্পিউটার আবার চালু হবে। যেহেতু CD সিডিরমে ঢুকানোই রয়েছে তাই আবার Press any key to boot from CD … লেখা আসবে । এখানে কোন Key চাপবেন না।

    • নিচের ছবির মতো মেসেজ আসতে পারে। সেখানে OK বাটনে ক্লীক করুন।

    • আবার নিচের ছবির মতো মেসেজ আসতে পারে। সেখানে OK বাটনে ক্লীক করুন।

    • এখন এখানে Next বাটনটিতে ক্লীক করুন।

    • ইন্টারনেট কানেকশন চেক করতে পারে। এই পর্যায়ে Skip বাটনে ক্লীক করুন।

    • আবার Skip বাটনে ক্লীক করুন।

    • রেজিষ্টেশন করতে বলবে। এখানে Not Now এ ক্লীক করুন। তারপর Next বাটনে ক্লীক করুন।

    • এরপর ব্যবহারকারীর নাম লিখুন। তারপর Next বাটনে ক্লীক করুন।

    • ব্যাস! সব কাজ শেষ। এখন Finish বাটনে ক্লীক করুন।

    • এরপর দেখবেন ইনশাআল্লাহ Welcome স্ক্রীন দেখা যাবে।

    • কিছুক্ষন পর আপনার সামনে Desktop হাজির হয়ে যাবে।
দেখলেন তো কত সহজেই নাহ Windows XP সেটআপ দেয়া যায়।

Motherboard সেটআপঃ


এখন আপনার Motherboard এর Driver Install করে Sound , Video, Lan ইত্যাদি সক্রিয় করুন। আর হ্যা মনে রাখবেন এটা কিন্তু অবশ্যই জরুরী Windows XP এর জন্য। কেননা এটা Windows 7 এর মতো নয় যে Automatic সব কিছু সেটআপ নিয়ে নেবে। যদি Motherboard সেটআপ না থাকে তাহলে আপনি গান শোনা, বা ভিডিও দেখা ইত্যাদি কাজ করতে পারবেন না। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই। কেননা আপনি যখন পিসি কিনবেন তখন দোকানদারই আপনাকে MotherBoard এর সিডি আপনাকে দিয়ে দিবে। আর যারা 2nd Hand মানে পুরোনো পিসি কিনেছেন তারা তাদের প্রকৃত ব্যবহারকারীর কাছ থেকে এই সিডিটি সংগ্রহ করে নিবেন। আর যদি কোন দুর্ভাগ্যবান থাকেন যে তাদের কাছে কোন সিডি নেই তাহলে তারা তাদের Motherboard এর Driver গুলো Website থেকে নামিয়ে নিতে পারেন। এর জন্য আপনাকে সাহায্য করতে পারে এই ওয়েবসাইটটি। আশা করি আপনারা ওখানেই আপনাদের চাহিদা মতো সব Motherboard এর সফটওয়্যার / ড্রাইভার পেয়ে যাবেন।
আশা করি এই পোষ্টটি আপনাদের কাজে আসবে। আসলে আমি খুবই ব্যস্ত। কারণ আমার কলেজে পরীক্ষা চলছে। তবুও দেখুন? রাত জেগে লিখছি যাতে করে আপনাদের বিন্দুমাত্র উপকার করতে পারি। যদি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে আমার এই রাতজাগা পরিশ্রম সার্থক। কোন সমস্যা হলে মতামত করে জানাবেন। আর হ্যা কেমন লাগলো এবং কোন ভুল ক্রুটি থাকলে ক্ষমা করে সেটি জানাবেন। হে আল্লাহ আমাদের সবার উপর আপনার অশেষ রহমত ও করুণা নাযিল করুন। আমীন।
সবাইকে ধন্যবাদ …
-মোঃ ছামী
 

Thursday, November 8, 2012

গ্রামীণফোন কে বাঁশ দীন ফ্রি ইন্টারনেট ব্যাবহার করে !


> ১ম এ আপনি আপনার সেটিং এ
যান, তারপর কনফিগারেশন
সেটিং আ যাবেন
> লাস্ট এ দেখবেন পারসোনাল
কনফিগারেশন অপশন আছে, অপশন
থেকে অ্যাড নিউ দিন এবং ওয়েব সিলেক্ট করুন
> কতগুলো অপশন আসবে, হোমপেজ
অপশনে লিখুন
http://
internet.grameenphone.com
>
ইউজার নেম ও পাস ওয়ার্ড দিতে হবে না
> use pref. Access sett.
ইয়েস
থাকবে আপনি নো করে দিবেন
> access point sett.
এ যান
প্রক্সি এনাবল করুন
>
প্রক্সি অ্যাড্রেসে লিখুন ১৭৩.২০৮.১৯৭.২২৯
>
প্রক্সি পোর্ট এ লিখুন ৮০
>
এবার সেভ করুন সেটিংটি
>
ডেফল্ট কনফিগারেশন
হিসেবে পারসোনাল
কনফিগারেশন সিলেক্ট করবেন > এবার আপনার ফোন ব্রাউজার
এর সেটিং এ যান
>
কনফিগারেশন সেটিং এ
ডেফল্ট সিলেক্ট করুন
>
এবার ফোন ব্রাউজার
থেকে বেরিয়ে আসুন > ০ বাটনটি চেপে ধরুন
একটা পেজ আসবে
পেজে ২টা বক্স থাকবে
>
২য় বক্স এ আপনি আপনার
কাংখিত ওয়েব অ্যাড্রেস লিখুন
তারপর গো এ চাপুনএকটা পারমিশন চাইবে, ইয়েস
দিবেন
>
কিছুক্ষন পর
সাইটে ঢুকে যাবে
>
আপনার বেলেন্স চেক করুন কোন
টাকা কাটেনি:) নোট"
গ্রামীণফোন কে বাঁশ দীন:

>
ফ্রী ইন্টারনেট চালানর সময়
বেলেন্সে টাকা রাখবেননা
রাখলে অল্প
করে টাকা কেটে নিবে >P১ এ স্পিড কম, তাই P১১
ব্যাবহার করলে সর্বোচ্চ স্পিড
পাবেন

Sunday, November 4, 2012

মোবাইল ফোন থেকে বাংলায় স্ট্যাটাস/কমেন্টস দেয়া


*মোবাইল ফোন থেকে বাংলায় স্ট্যাটাস/কমেন্টস দেয়া*

এটা কমন ট্রিক্স যারা জানেননা বিশেষভাবে তাদের জন্য লেখা। আপনার মোবাইল ফোনটি যদি নিচের মডেল গুলোর সাথে মিলে যায় তাহলে আপনি ফোন থেকে বাংলা লিখতে এবং যেকোনো জায়গায় তা পোস্ট করতে পারবেন।
সাপোর্টেড মডেলঃ
Nokia s60 2nd Edition Phones:
6600, 7650, 6682, 6681, 6680, 3230, 6630, 6260, N-GageQD, 7610, 6620, 3660, 3620, 3600, 3650, N70, 6670, N72.
s60 3rd Edition Phones:
N73, N71, E65, N76, N81, N81 8GB, N92, N93, N93i, N95 8GB, N95, 6610 Navigator, 5700 XpressMusic, E50, E51, E61, E62, E61i, E60, N80, E90, 3250, N91, N91 8GB
জন্য আমাদের দরকার হবে IndiSMS নামের সফটটি। এই লিঙ্ক থেকে সফটটি ডাউনলোড করে নিনঃ http://goo.gl/j3r3R
ডাউনলোড করা শেষ হলে সফটটি ইন্সটল করে নিন। এবার সফটটি ওপেন করুন select language বাংলা-Bengali সিলেক্ট করুন। নিউ মেসেজ সিলেক্ট করুন [আপনি যদি পিসিতে অভ্র সফট টি ব্যবহার করে থাকেন বাংলা লেখার জন্য তাহলে একই ভাবে ফনেটিক নিয়মে এখানেও বাংলা লিখতে পারবেন]
আপনার প্রয়োজনীয় কথা লিখুন; আপনি যদি কোন অক্ষর খুজে না পান সে ক্ষেত্রে left menu তে দেখুন Help অপশন আছে ওখান থেকে দেখে নিবেন।
এবার আপনার ফোনের মুল মেসেজ মেনু তে জান সেখান থেকে Draft select করুন।
দেখুন যা লিখেছেন তা ঘর ঘর দেখাবে, এটাই আপনার IndiSMS এর লেখা বাংলাটা, এবার এই কোডটি কপি করে নিন; এবার প্রয়োজন অনুযায়ী যেখানে দরকার সেখানে পোস্ট করুন